অফিসে বসেই ঘুসের কারখনা চালান সাব রেজিস্ট্রার

সরকারি অফিসে বসেই ঘুসের কারখানা চালান তিনি। নাম এছহাক আলী মন্ডল। পদ উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার। কর্মস্থল নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলা। ত্রবিলে ছড়িয়ে রয়েছে মুঠোফোন ,ল্যাবটপ আর ফিলের উওপ্র ফাইল জান গেছে প্রতিটা ফাইল স্বাক্ষর করার জন্য তিনি গুনে গুনে টাকা নেন তারপর ফাইল এ স্বাক্ষর দেন।
সামাজিক যোগাযোহগ মাধ্যমে এছহাক আলী মন্ডলের ঘুষ নেয়ার এমন একটি ভিডিও প্রকাশ পায়। আর তা সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায়। ভিডিও দেখে অনেকে অনেক মন্তব্য করছেন।
এদিকে জানা গেছে দেড় হাজার দলিল লেখক একযোগে কর্মবিরতি পালন করছে। কারণ সাব-রেজিস্ট্রার ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ করেন না।দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন ভূইয়া বলেন , বন্দর উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার এছহাক আলী মন্ডলকে আড়াইহাজার উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্ব দেয়ার পর থেকে । প্রতিনি তিটি দলিলের জন্য মোটা অংকের টাকা ঘুষ দাবি করেন দলিল লেখকদের কাছ থেকে। তার দাবিকৃত ঘুষ না দিতে পারলে কারো দলিল রেজিস্ট্রি হয় না। তিনি সর্বনিম্ন পাঁচ হাজার টাকা থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত দলিল প্রতি আদায় করেন।

তবে ,সাব রেজিস্ট্রার এসহাক আলী মন্ডল এর দাবি , সরকারি ফি নেওয়ার সময় কেউ উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এ ভিডিও ধারণ করেছে।