খালেদাকে মহা দুঃসংবাদ দিলো আদালত

৮ ফেব্রুয়ারি বকশীবাজারে কারা অধিদফতরের প্যারেড গ্রাউন্ডে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজআদালত-৫ এর বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান মামলাটিতে খালেদা জিয়ার ৫ বছর কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদাপুত্র তারেক রহমানসহ অপর পাঁচ আসামির ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেন।

পাঁচ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার জামিন আবেদনের বিষয়ে আদেশের জন্য সোমবার (১২ মার্চ) দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

নথি না আসায় রোববার (১১ মার্চ) আদেশের দিন পিছিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার দুপুর দুইটায় এ দিন ধার্য করেন।

আদালতে খালেদার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটনি জেনারেল মাহবুবে আলম। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।

জয়নুল আবেদীন আদালতে বলেন, ‘নথি না আসলেও আদালত ইচ্ছা করলে আদেশ দিতে পারেন।’ এসময় আদালত বলেন, ‘এর আগে আমরা নথির বিষয়ে আদেশ দিয়েছি, সেটি দেখতে হবে। ২২ ফেব্রুয়ারি আদেশ হয়েছে, দিনে দিনে তো আর আদেশ গিয়ে পৌঁছায় না। যদি ২৫ ফেব্রুয়ারি আদালতের আদেশ গিয়ে পৌঁছায় তাহলে আজ ১৫দিন শেষ হওয়ার কথা। তাই আগামীকাল (সোমবার) আদেশের জন্য রাখলাম।’