সৌন্দর্য্য নয় বিড়িই ঠিক করে দেয় মেয়ের যোগ্যতা

উপমহাদেশে এখনো মেয়েদের নিয়ে হয়,সৌন্দর্যের পাশাপাশি, তার সাংসারিক কর্মদক্ষতা দেখে। এই সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে আমরা যতই দাবি করি না কেন এগিয়ে চলার, আসলে এখনও মেয়ের বিয়ে দিতে গেলে গায়ের রং থেকে শুরু করে হেঁশেল সামলানোর ক্ষমতা পর্যন্ত বুঝে নেন শ্বশুরবাড়ি লোকজন, সঙ্গে চলে কঠিন কোষ্ঠি বিচার।
সোশ্যাল মিডিয়া প্রকাশ মহারাষ্ট্রের সোলাপুরের মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার রীতি সম্পূর্ণ অন্য রকম ।সোলাপুরে দিনে কে কটা বিড়ি বাঁধতে পারেন, তার উপরে নির্ভর করে কে কত যোগ্য পাত্রী!
খবব্রে আরও জানা যায় ১৯ বছরের রাধা দানেওয়ালে সোলাপুরের সবচেয়ে সুযোগ্যা পাত্রী। সে দিনে প্রায় ১০০০ বিড়ি বাঁধেন। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, ‘‘আমি আমার স্কুল জীবন থেকেই এই কাজ করছি। মায়ের থেকেই শিখেছি, কী করে বিড়ি বাঁধতে হয়। কিন্তু, আমি বিয়ে নিয়ে একদমই চিন্তিত নয়। তিনি আরও জানান দিনে এক হাজার বিড়ি বেঁধে তার আয় হয় ১৪০ টাকা।