বাংলাদেশ জাতীয় দলের কয়েকজন তারকা গিয়েছিল ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে নামাজ পড়তে। কিন্তু মসজিদে ঢুকার ঠিক আগ মুহুর্তে বিপদ বুঝতে পেরে গাড়িতে উঠে আসা তারা। এরপর সেখান থেকে হেটে মাঠে এবং সেখান থেকে টিম হোটেলে।
কিন্তু এই যে মসজিদে ঢুকার ঠিক আগ মুহুর্তে ঘটে যাওয়া এই ঘটনাটা হতে পারত অন্যরকম। তারা মসজিদে থাকতে পারত আরো পাঁচ মিনিট আগেই।
১. বাংলাদেশের খেলোয়ারদের বহনকারী বাস ছাড়ার কথা ছিল ১:৩০ মিনিটে। কিন্তু রিয়াদ চলে যায় প্রেস কনফারেন্সে। সেখানে তার কিছু সময় দেরী হয়। এরপর প্রেস কনফারেন্স শেষে সে ফিরে আসে ড্রেসিং রুমে।
২. ড্রেসিং রুমে তারা আবার ফুটবল খেলা নিয়ে ব্যস্ত ছিল। তাইজুল ম্যাচে হারতে চাচ্ছিল না। কিন্তু বাকি যারা ছিল তারা চাচ্ছিল তাইজুলকে হারাতে। তাইজুল এবং মুশফিক ওয়ান অন ওয়ান খেলছিল। সেখানেও কিছু সময় ব্যায় হয় বাংলাদেশের।
৩. এরপর বাস থেকে নেমে মসজিদে যাওয়ার আগে এক নারী তামিমদের বলেছিল, মসজিদের ভেতরে গুলি করছে। তোমরা সেখানে যেও না। ঐ মহিলা তখন কাঁদছিল।
এই তিনটি ঘটনার কারণেই তামিমদের মসজিদে প্রবেশ করা হয়নি। না হলে আরো বড় বিপদই ঘটতে পারত টাইগারদের।