‘দু’চারটা চড় থাপ্পড় মেরেছি এটা কোন বিষয় না: হিরো আলম

পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় স্ত্রীকে মারপিট করেন হিরো আলম। এতে মাথায় জখম হন স্ত্রী সাদিয়া বেগম সুমি। এ খবর পেয়ে শ্বশুর বাড়ির লোকজন এসে হিরো আলমকে মারপিট করেন। এতে তিনি আহত হন। এরপর রাতেই তার স্ত্রী সুমিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে হিরো আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দু চারটা চড় থাপ্পড় মেরেছি এটা কোন বিষয় না যে তাকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। দাম্পত্য জীবনে ঝগড়া-বিবাদ হবেই।’

হিরো আলম আরও বলেন, ‘কাজের সুবাদে আমাকে বাইরে যেতে হয়। আমি ১০ দিন, ১৫ দিন পরপর বাড়িতে আসি। আমি বিয়ে করেছি বলে গুজব ছড়ানো হচ্ছে।

হিরো আলম জানান, তার স্ত্রী পরকীয়ায় জড়িত। তার স্ত্রী তার কোন কথা শোনে না। এ বিষয়টি নিয়েই মূলত ঝগড়াঝাটি হয়।

এরপর তার শ্বশুরবাড়ীর লোকজন তার ডিসের ব্যবসা তার স্ত্রীর নামে লিখে দিতে বলেন। তিনি তাতে রাজি না হওয়ায় তার শ্বশুরবাড়ীর লোকজন তাকে মারধর করে। তাকে ফাঁসাতেই আহত হওয়ার নাটক করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে দাবী করেন হিরো আলম।