দেশটির সব যাত্রীবাহী ফ্লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে জানিয়েছে, মিয়ানমারের বিমান চলাচলের দায়িত্বে থাকা সরকারি সংস্থা। মিয়ানমারে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসও তাদের ফেসবুক পেইজে এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ সোমবার (১ ফেব্রুয়ারী) মার্কিন দূতাবাস জানায়, দেশটির বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার সব রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
দূতাবাস টুইটারে জানায়, সংবাদগুলো ইঙ্গিত দেয় যে মিয়ানমারের সব বিমানবন্দর বন্ধ রয়েছে। পাশাপাশি মার্কিন দূতাবাস `নিরাপত্তা সতর্কতা’ জারি করে বলেছে, তারা মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি’র আটকের পাশাপাশি ইয়াঙ্গুনসহ বেশ কয়েকটি শহরে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার বিষয়ে অবগত রয়েছে। তারা আরো জানায়, বার্মায় রাজনৈতিক অস্থিরতার সম্ভাবনা রয়েছে এবং আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে যাব।
দেশটির সামরিক বাহিনীর তরফ থেকে বলা হয়েছে, জরুরি অবস্থা চলাকালীন ইউনিয়ন নির্বাচন কমিশনকে সংস্কার করা হবে এবং গত বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচন পর্যালোচনা করা হবে।
উল্লেখ, ২০২০ সালের ৮ নভেম্বর মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচনে ব্যাপক ভোট জালিয়াতি হয়েছে জানিয়ে, নতুন সংসদ অধিবেশন স্থগিতের দাবি জানিয়েছে সামরিক বাহিনী। তবে সেনাবাহিনীর এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে ইউনিয়ন নির্বাচন কমিশন।
সূত্র: ইউএনবি।