আরব আমিরাতে হবে আইপিএল

করোনার প্রকোপে মাঝপথেই স্থগিত করতে হয়েছে ১৪তম ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) আয়োজন। টুর্নামেন্টের মাঝপথে বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার ও সাপোর্ট স্টাফ করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাই বাধ্য হয়ে স্থগিত হয়েছিল এই আয়োজন। তবে স্থগিত হওয়া আইপিএল আয়োজনে তোড়জোড় শুরু করেছে বোর্ড অব কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (বিসিসিআই)। তবে বিসিসিআই আনুষ্ঠানিক কোন ঘোষণা না দিলেও এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।

আগামী ২৯ মে অনুষ্ঠিত হবে বিসিসিআইয়ের স্পেশাল জেনারেল মিটিং (এসজিএম)। যেখানে এ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে দাবি করেছে সংবাদমাধ্যমটি। শুধু তাই নয়, সেই মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের সময়সীমা কমানো নিয়ে। যদি ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) সঙ্গে আলোচনা করে সিরিজের সময়সীমা কমানো না গেলে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে পারে আইপিএলের স্থগিত হওয়া আসরটি। যার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ১৫ অক্টোবর। বিসিসিআইয়ের একটি সূত্র টাইমস অব ইন্ডিয়াকে এটি নিশ্চিত করেছে।

সেই সূত্রটি বলেছে, যদি ৪ দিনের বিরতি রাখা হয় তাহলে বিসিসিআই ৫ দিন বেশি সময় পাবে। আমরা যদি ইংল্যান্ড-ভারত সিরিজ থেকে বাড়তি সময় পাই তাহলে আমরা একটি উইন্ডো পাবো। যদি এটা না হয় তবে ৩০ দিনের মধ্যে এটা করতে হবে। এর ফলে একদিনের মধ্যে ভারত ও ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারদের যুক্তরাজ্য থেকে আরব আমিরাতে যেতে হবে। আমরা নক আউট আয়োজনের জন্য পাঁচদিন সময় পাবো।

তিনি আরও বলেন, এমনটা হলে বিসিসিআইকে ২৪ দিনে ২৭ ম্যাচ আয়োজন করতে হবে। এই উইন্ডোতে ৪ দিন বিরতি থাকবে। এর ফলে আটটি শনিবার ও রোববারের ডাবল হেডার থাকবে। এর মধ্যে হবে ১৬টি ম্যাচ। আর বাকি ১৯ দিনে ১১ ম্যাচ আয়জন করতে হবে বিসিসিআইকে।