কোম্পানীগঞ্জে পুলিশের অ্যাকশন, গুলিবিদ্ধ ৬ আ.লীগ কর্মী

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।

আজ শনিবার (১২ জুন) সকাল পৌনে ৯টার দিকে বসুরহাট বাজারের ইসলামী ব্যাংকের সামনে মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।

এর প্রতিবাদে উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত বাদলের অনুসারীরা দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় চরকাঁকড়া টেকের বাজারে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশ গুলি চালালে ছয়জন গুলিবিদ্ধ হন। তারা হলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফখরুল ইসলাম সবুজ (৫৫) ও তার ছেলে তরিকুল ইসলাম চয়ন (১৮)। অন্যদের নাম এখনও জানা যায়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, টেকের বাজারে হরতালের সমর্থনে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশ বাধা দেয়। এতে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশের গুলিতে বাদল সমর্থিত পিতা-পুত্রসহ অনেকে গুলিবিদ্ধ হন।

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ব্যারিকেড ভাঙতে গেলে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে ৩-৪ জন পুলিশ আহত হয়। পরে পুলিশ ২০-২৫ রাউন্ড শর্টগানের গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।