মিয়ানমারের ডি ফ্যাক্টো তথা অনানুষ্ঠানিক প্রধান হিসেবেই তিনি ব্যাপকভাবে পরিচিত সু চি।এছাড়াও প্রথম নারী হিসেবে তিনি মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের মন্ত্রী, বিদ্যুৎশক্তি ও ক্ষমতা বিষয়ক মন্ত্রী, এবং শিক্ষা মন্ত্রী হিসেবে প্রেসিডেন্ট তিন চওয়ের কেবিনেটে কাজ করেন।
নতুন খবর হচ্ছে, দুর্নীতির আরও চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত রাজনৈতিক নেত্রী অং সান সু চিকে বিরুদ্ধে। এসব মামলায় আগামী ১ অক্টোবর রাজধানী নেপিদোতে তার বিচারকাজ শুরু হবে। খবর এএফপির।
ইতোমধ্যে সু চির বিরুদ্ধে যেসব মামলা চলছে তার পাশাপাশি এসব অভিযোগের বিচারে সেনা সরকারের পক্ষে রায় এলে আমৃত্যু কারাগারে থাকতে হতে পারে সু চিকে বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী খিন মং ঝাও।
তিনি আরও জানিয়েছেন, ‘শান্তিতে নোবেল জয়ী ৭৬ বয়সী গৃহবন্দি সু চির বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির বিচারকাজ দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রতিটির জন্য ১৫ বছরের সাজা হতে পারে তার।’