সুন্দরী প্রতিযোগিতায় নাম দিয়ে এমপি হইনি: মতিয়া চৌধুরী

নির্বাচনে জয় পরাজয় থাকবেই। পরাজয়ের শক্ত ভিত্তিই তৈরী করে দেবে কাঙ্খিত বিজয় অর্জনের প্রেরণা। অনেক প্রার্থী বলে থাকেন ফলাফল মেনে নেওয়ার মানসিকতা আছে। তবে বাস্তবতা ভিন্ন।

নতুন খবর হচ্ছে, শিক্ষার্থীদের মাঝে মতিয়া চৌধুরীর অনুদানের চেক বিতরণশিক্ষার্থীদের মাঝে মতিয়া চৌধুরীর অনুদানের চেক বিতরণ ‘আমি সুন্দরী প্রতিযোগিতায় নাম দিয়ে এমপি হইনি, মানুষের জন্য কাজ করে এমপি হয়েছি’ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী।

তিনি বলেছেন, ‘মানুষের জন্য কাজ করে ভোট নেবো। এটাই জনসেবা, এটাই আমাদের রাজনীতি। আমি নকলা-নালিতাবড়ীর মানুষের ঘরবাড়ি ভেঙে ও ধানের জমি নষ্ট করে রেললাইন করতে দিতে পারি না। মার চেয়ে মাসির দরদ বেশি হতে পারে না। যদি পারেন নকলা-নালিতাবাড়ীর জায়গা বাদ দিয়ে অন্যদিক দিয়ে রেল লাইন নিন। দুষ্ট লোকের মিষ্ট কথায় আপনারা বিভ্রান্ত হবেন না। আপনাদের ভালোর জন্য এ পর্যন্ত কাজ করেছি, আগামীতেও করব।’

সোমবার (১১ অক্টোবর) বিকালে শেরপুরের নকলা উপজেলা পরিষদ চত্বরে মুজিব শতবর্ষ মঞ্চে ৪৯ মাধ্যমিক স্কুল ও দাখিল মাদরাসার সেরা ১০ এসএসসি পরীক্ষার্থীদের আর্থিক প্রণোদনা, মসজিদ, গোরস্থান, মন্দির, গির্জা, শ্মশানের উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য অনুদানের চেক বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

সেখানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোছা. আম্বিায়া খাতুন, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ, মেয়র হাফিজুর রহমান লিটন, উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রশিদ সরকার, দফতর সম্পাদক খলিলুর রহমান, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইসকান্দর হাবিব, আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম সোহেলসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।