ঢাকা , শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
চাঁদপুর-৩ আসনে জামায়াত প্রার্থী শাহজাহান মিয়ার ব্যাপক গণসংযোগ, ন্যায়-ইনসাফের প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লায়’ ভোট চাইলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম: ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন, ঠেকানোর ক্ষমতা কারো নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে টর্চার সেল ও গাঁজা-মদের আড্ডা বন্ধ হয়েছে, ডালের ঘনত্ব বেড়েছে ছত্তিশগড়ে রোমহর্ষক রহস্য — শেষকৃত্য করা যুবকই কুমারে ফিরে এসে বাড়িতে হাজির ইসলামী দলের নায়েবে আমিরের ‘নো হাংকি পাংকি’ মন্তব্যে ক্ষুব্ধ এ্যানি: “এটা রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না” “আগামী বাংলাদেশের রিহার্সেল চলছে ছাত্র সংসদে”—ডা. শফিকুর রহমান “৭ নভেম্বর ছিল বাংলাদেশের প্রগতির টার্নিং পয়েন্ট” — মির্জা ফখরুল বিতর্কিত প্রার্থী বাছাইয়ে চাপে বিএনপি: তৃণমূলে ক্ষোভ ও আন্দোলন, একাধিক আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিলের সিদ্ধান্ত কুমারখালীতে আগাম শীতকালীন সবজিতে কৃষকদের বাম্পার ফলন, লাখে লাখে আয়

বিএনপির ইশরাকের প্রতিদ্বন্দ্বি হতে চান এনসিপির মুরসালীন

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় ১২:৫৭:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এরই মধ্য ২৩৭ আসনে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে বিএনপি। পাশাপাশি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোও নিজেদের পক্ষ থেকে প্রার্থী বাছাই শুরু করেছে।

 

ঢাকায় সবচেয়ে আলোচিত আসনগুলোর অন্যতম ঢাকা-৬ আসন। এই আসনে বিএনপির পক্ষ থেকে ইশরাক হোসেন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ফলে জনমনে কৌতূহল জন্মেছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা দল এনসিপির পক্ষ থেকে কে এই হেভিওয়েট প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।

 

 

 

মাঠ পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা- ৬ আসনের স্থায়ী বাসিন্দা এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক, প্রচার ও প্রকাশনা সেল এবং মিডিয়া সেলের সদস্য খান মুহাম্মদ মুরসালীন। তিনিই এই এলাকা থেকে এনসিপির প্রতিনিধিত্ব করছেন।

 

খান মুহাম্মদ মুরসালীনের দাদা একুশে পদক প্রাপ্ত প্রখয়াত সাহিত্যিক, কবি খান মুহাম্মদ মঈনউদ্দীন। যিনি বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। তার বাবা খান মুহাম্মদ শিহাবও কলামিস্ট ছিলেন, প্রকাশনা জগতেও ছিলেন পরিচিত মুখ। এছাড়াও প্রখ্যাত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব খান আতাউর রহমান তার মামা।

 

মুরসালীন নিজেও দীর্ঘ একযুগ সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে তিনি একটি প্রকাশনা সংস্থার কর্ণধার।

 

আসন্ন নির্বাচনি প্রস্তুতি নিয়ে খান মুহাম্মদ মুরসালীন বলেন, জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষিত অনেকগুলো বিষয়ই এখনো অমীমাংসিত রয়ে গেছে। ফলে এর সমাধান ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাটা জুলাইয়ের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে আমি মনে করি। ফলে গণঅভ্যুত্থানের দলের প্রতিনিধি হিসেবে পদ পদবি কিংবা ক্ষমতার দৌড়ে অংশীদার হওয়ার চেয়ে জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তবে আমরা আশা রাখি বাকি যতটুকু সময় আছে, এর মধ্যে সরকার অমীমাংসিত বিষয়গুলো সমাধান করলে এবং দল থেকে মনোনীত করলে নির্বাচনের বিষয়ে ভেবে দেখা যাবে।

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুর-৩ আসনে জামায়াত প্রার্থী শাহজাহান মিয়ার ব্যাপক গণসংযোগ, ন্যায়-ইনসাফের প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লায়’ ভোট চাইলেন

বিএনপির ইশরাকের প্রতিদ্বন্দ্বি হতে চান এনসিপির মুরসালীন

আপডেট সময় ১২:৫৭:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এরই মধ্য ২৩৭ আসনে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছে বিএনপি। পাশাপাশি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোও নিজেদের পক্ষ থেকে প্রার্থী বাছাই শুরু করেছে।

 

ঢাকায় সবচেয়ে আলোচিত আসনগুলোর অন্যতম ঢাকা-৬ আসন। এই আসনে বিএনপির পক্ষ থেকে ইশরাক হোসেন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ফলে জনমনে কৌতূহল জন্মেছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা দল এনসিপির পক্ষ থেকে কে এই হেভিওয়েট প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।

 

 

 

মাঠ পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা- ৬ আসনের স্থায়ী বাসিন্দা এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক, প্রচার ও প্রকাশনা সেল এবং মিডিয়া সেলের সদস্য খান মুহাম্মদ মুরসালীন। তিনিই এই এলাকা থেকে এনসিপির প্রতিনিধিত্ব করছেন।

 

খান মুহাম্মদ মুরসালীনের দাদা একুশে পদক প্রাপ্ত প্রখয়াত সাহিত্যিক, কবি খান মুহাম্মদ মঈনউদ্দীন। যিনি বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। তার বাবা খান মুহাম্মদ শিহাবও কলামিস্ট ছিলেন, প্রকাশনা জগতেও ছিলেন পরিচিত মুখ। এছাড়াও প্রখ্যাত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব খান আতাউর রহমান তার মামা।

 

মুরসালীন নিজেও দীর্ঘ একযুগ সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে তিনি একটি প্রকাশনা সংস্থার কর্ণধার।

 

আসন্ন নির্বাচনি প্রস্তুতি নিয়ে খান মুহাম্মদ মুরসালীন বলেন, জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষিত অনেকগুলো বিষয়ই এখনো অমীমাংসিত রয়ে গেছে। ফলে এর সমাধান ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাটা জুলাইয়ের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে আমি মনে করি। ফলে গণঅভ্যুত্থানের দলের প্রতিনিধি হিসেবে পদ পদবি কিংবা ক্ষমতার দৌড়ে অংশীদার হওয়ার চেয়ে জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তবে আমরা আশা রাখি বাকি যতটুকু সময় আছে, এর মধ্যে সরকার অমীমাংসিত বিষয়গুলো সমাধান করলে এবং দল থেকে মনোনীত করলে নির্বাচনের বিষয়ে ভেবে দেখা যাবে।