আমরা মদিনায় পৌঁছেছিলাম ৮ম হিজরির সফর মাসে। এরপর থেকে যে কোনো বড় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার মতামতকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিতেন।’
ইসলাম গ্রহণের পর ইসলামের পক্ষে বিভিন্ন যুদ্ধে খালিদ বীরত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। মুতার যুদ্ধে তিনি সাধারণ সৈন্য হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। ওই যুদ্ধে মুসলমানদের তিনজন সেনাপতি পরপর শহীদ হলে খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা.) নেতৃত্ব গ্রহণ করেন এবং অত্যন্ত কুশলতার সঙ্গে যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দেন, প্রতিপক্ষকে পিছু হটতে বাধ্য করেন। এই যুদ্ধে খালিদের নয়টি তলোয়ার ভেঙে গিয়েছিল।
নবিজি (সা.) তাকে ‘সাইফুল্লাহ’ বা আল্লাহর তরবারি উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) খালিদের ব্যাপারে বলেছিলেন,আল্লাহর এক উত্তম বান্দা! খালিদ ইবন আল-ওয়ালিদ, আল্লাহর তরবারি। (সুনানে তিরমিজি) আরেকটি বর্ণনায় এসেছে, নবিজি (সা.) বলেছেন, খালিদ আল্লাহর তরবারি, আল্লাহ তাকে মুশরিকদের বিরুদ্ধে উন্মুক্ত করেছেন।

ডেস্ক রিপোর্ট 

























