যুদ্ধ মানে কেবল অস্ত্র নয়; যুদ্ধ মানে মানসিক প্রস্তুতিও—ইরান যেন সেই কথাটিই আবার দৃঢ়ভাবে মনে করিয়ে দিল।
অতীতের চেয়ে ইরান এখন বেশি শক্তিশালী
সম্প্রতি মেজর জেনারেল আলী আব্দুল্লাহী জানান, ইরানের সশস্ত্র বাহিনী এখন অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় শত্রুর মোকাবেলায় বেশি প্রস্তুত।
তিনি বলেন, ১২ দিনের যে যুদ্ধ ইসরাইল ইরানের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিল, সে সময়ের তুলনায় ইরানের সামরিক শক্তি আরো সংগঠিত ও আরো কার্যকর হয়ে উঠেছে।
এক দেশ কিভাবে যুদ্ধের পর আরো শক্তিশালী হয়ে ওঠে—এর উত্তর লুকিয়ে আছে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব আর আত্মবিশ্বাসে। আব্দুল্লাহী বলেন, “আমাদের জনগণ ও সেনারা একসঙ্গে লড়েছে, যেভাবে লড়েছিল আট বছরের ইরান-ইরাকের বিধ্বংসী যুদ্ধে। সেই পুরনো স্মৃতি যেন আবার ফিরে এসেছে। তখনও আক্রমণ হয়েছিল, কিন্তু পতন হয়নি, আজও তাই।”
বিপরীত ধারার প্রতিরোধ: চাপের মুখে আরো দৃঢ়
যখনই যুক্তরাষ্ট্র আর ইসরাইল নানা প্ররোচনায় ইরানকে কোণঠাসা করতে চায়, ঠিক তখনই দেশটি নিজের ভেতর নতুন শক্তি খুঁজে পায়। এটি যেন এক বিপরীত ধারার প্রতিরোধ, যেখানে প্রতিটি চাপেই দেশটিকে আরো দৃঢ় করে তোলে।
মেজর জেনারেল আব্দুল্লাহী বলেন, “আমাদের সেনারা এখন আরো সজ্জিত, আরো সংগঠিত এবং আগের চেয়ে বেশি সাফল্য অর্জন করেছে।”
এই সাফল্য কি শুধু সামরিক, নাকি রাজনৈতিকও? কারণ ইরান এখন শুধু প্রতিরক্ষা নয়, কৌশলগত ভারসাম্যের দিক থেকেও এক নতুন অধ্যায় লিখছে। পারস্য উপসাগর থেকে শুরু করে পশ্চিম এশিয়া পর্যন্ত ইরান আজ এক দৃঢ় ভূমিকায়, যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপ হিসাব করে ফেলা হয়। প্রতিটি সিদ্ধান্তের পেছনে আছে জাতীয় নিরাপত্তার গভীর যুক্তি। আর যখন তিনি বলেন ‘ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই’, তখন সেটি আর কেবল সামরিক বক্তব্য থাকে না। এই বার্তা জানায় যে ইরান ভয় পায় না, বরং প্রস্তুতি নিয়েই এগিয়ে চলে।
প্রকৃত শক্তি ঐক্য ও জাতীয় বিশ্বাস
এই প্রস্তুতির মানে কী? এটি কি কেবল অস্ত্রের ঝলক নাকি এক জাতির দৃঢ় মনোভাব? যখন চারপাশে মিডিয়া ও মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ ইরানের ভেতরে বিভাজন আনতে চায়, ঠিক তখনই জনগণ আর সেনাবাহিনী এক সুরে বলে ওঠে: “আমরা এক”।
এটাই ইরানের প্রকৃত শক্তি। কোনো জোট নয়, কোনো বাহ্যিক সহায়তাও নয়—বরং নিজস্ব ঐক্য আর জাতীয় বিশ্বাস।
বিশ্ব সংবাদের মঞ্চে ইদানীং বারবার একটি কথা ঘুরে বেড়াচ্ছে—আর তা হলো ১২ অক্টোবরের মধ্যেই ইসরাইলে হামলা চালাতে পারে ইরান। এবার সেই গুঞ্জনকে যেন আরো স্পষ্ট করলেন ইরানের এক শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা। খাতাম আল আম্বিয়া সেন্ট্রাল হেডকোয়ার্টারের প্রধান মেজর জেনারেল আলী আব্দুল্লাহী জানালেন, শত্রুর মোকাবেলায় ইরানের সশস্ত্র বাহিনী এখন সর্বোচ্চ প্রস্তুতিতে রয়েছে।
যুদ্ধ মানে কেবল অস্ত্র নয়; যুদ্ধ মানে মানসিক প্রস্তুতিও—ইরান যেন সেই কথাটিই আবার দৃঢ়ভাবে মনে করিয়ে দিল।
অতীতের চেয়ে ইরান এখন বেশি শক্তিশালী
সম্প্রতি মেজর জেনারেল আলী আব্দুল্লাহী জানান, ইরানের সশস্ত্র বাহিনী এখন অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় শত্রুর মোকাবেলায় বেশি প্রস্তুত।
তিনি বলেন, ১২ দিনের যে যুদ্ধ ইসরাইল ইরানের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিল, সে সময়ের তুলনায় ইরানের সামরিক শক্তি আরো সংগঠিত ও আরো কার্যকর হয়ে উঠেছে।
এক দেশ কিভাবে যুদ্ধের পর আরো শক্তিশালী হয়ে ওঠে—এর উত্তর লুকিয়ে আছে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব আর আত্মবিশ্বাসে। আব্দুল্লাহী বলেন, “আমাদের জনগণ ও সেনারা একসঙ্গে লড়েছে, যেভাবে লড়েছিল আট বছরের ইরান-ইরাকের বিধ্বংসী যুদ্ধে। সেই পুরনো স্মৃতি যেন আবার ফিরে এসেছে। তখনও আক্রমণ হয়েছিল, কিন্তু পতন হয়নি, আজও তাই।”
বিপরীত ধারার প্রতিরোধ: চাপের মুখে আরো দৃঢ়
যখনই যুক্তরাষ্ট্র আর ইসরাইল নানা প্ররোচনায় ইরানকে কোণঠাসা করতে চায়, ঠিক তখনই দেশটি নিজের ভেতর নতুন শক্তি খুঁজে পায়। এটি যেন এক বিপরীত ধারার প্রতিরোধ, যেখানে প্রতিটি চাপেই দেশটিকে আরো দৃঢ় করে তোলে।
মেজর জেনারেল আব্দুল্লাহী বলেন, “আমাদের সেনারা এখন আরো সজ্জিত, আরো সংগঠিত এবং আগের চেয়ে বেশি সাফল্য অর্জন করেছে।”
এই সাফল্য কি শুধু সামরিক, নাকি রাজনৈতিকও? কারণ ইরান এখন শুধু প্রতিরক্ষা নয়, কৌশলগত ভারসাম্যের দিক থেকেও এক নতুন অধ্যায় লিখছে। পারস্য উপসাগর থেকে শুরু করে পশ্চিম এশিয়া পর্যন্ত ইরান আজ এক দৃঢ় ভূমিকায়, যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপ হিসাব করে ফেলা হয়। প্রতিটি সিদ্ধান্তের পেছনে আছে জাতীয় নিরাপত্তার গভীর যুক্তি। আর যখন তিনি বলেন ‘ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই’, তখন সেটি আর কেবল সামরিক বক্তব্য থাকে না। এই বার্তা জানায় যে ইরান ভয় পায় না, বরং প্রস্তুতি নিয়েই এগিয়ে চলে।
প্রকৃত শক্তি ঐক্য ও জাতীয় বিশ্বাস
এই প্রস্তুতির মানে কী? এটি কি কেবল অস্ত্রের ঝলক নাকি এক জাতির দৃঢ় মনোভাব? যখন চারপাশে মিডিয়া ও মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ ইরানের ভেতরে বিভাজন আনতে চায়, ঠিক তখনই জনগণ আর সেনাবাহিনী এক সুরে বলে ওঠে: “আমরা এক”।
এটাই ইরানের প্রকৃত শক্তি। কোনো জোট নয়, কোনো বাহ্যিক সহায়তাও নয়—বরং নিজস্ব ঐক্য আর জাতীয় বিশ্বাস।

ডেস্ক রিপোর্ট 

























