জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ইতোমধ্যেই ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, এমন অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।
তিনি বললেন:
“জাকসু নির্বাচন নিয়ে ইতোমধ্যে ষড়যন্ত্র শুরু। কিন্তু জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপ্লবী শিক্ষার্থীরা সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। হাসবুনাল্লাহ।”
অন্য কোনো অংশ না নেগোসিয়েশন:
এর আগে, ডাকসু নির্বাচন শেষে ভোটের ফলাফল নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি উল্লেখ করেছিলেন—
“নো নেগোসিয়েশন। শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত ভোট প্রদানের পর ডাকসুর কোনো পদ নিয়ে নেগোসিয়েশন করার অধিকার কারও নেই। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, কোনো রাজনৈতিক দল, মন্ত্রী পাড়ার কোনো উপদেষ্টা কিংবা প্রধান উপদেষ্টা কারও অধিকার নেই। এই ম্যান্ডেট কেবলই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের।”
সময় ও তারিখ: আগামীকাল, অর্থাৎ ১১ সেপ্টেম্বর পরিচালিত হবে নির্বাচন; সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ।
ভোট কেন্দ্র: ছাত্রদের ১১টি হলে এবং ছাত্রীদের ১০টি হলে একযোগে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলবে ।
দীর্ঘ ৩৩ বছর পর জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় নির্বাচন কমিশন সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘ ৩৩ বছরের বিরতির পর জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি অভিযোগ করেছেন যে নির্বাচনকে ঘিরে ইতোমধ্যেই ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে; তবে বিপ্লবী শিক্ষার্থীরা তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। তিনি পুনরায় দৃঢ়ভাবে জানিয়েছেন, নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো পদ নিয়ে আলোচনার বা ‘নেগোসিয়েশন’ করার অধিকার কারো নে
ই — এই অধিকার শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের।