ঢাকা , শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
মিশরের উদ্দেশ্যে এনসিপি নেতা সারজিস আলম  সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রি করতে নিষেধ করায় খুন হন ছাত্রদল নেতা সাম্য বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে শিলিগুঁড়ি করিডরে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত আগামী ১৫ নভেম্বর বদলে যাচ্ছে পুলিশ ইউনিফর্ম! সরাসরি করাচি-চট্টগ্রাম শিপিং চালু করলো পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ‘ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান’ বিএনপির সঙ্গে জোট নয়, একক নির্বাচনের চিন্তা এনসিপির ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তুরস্কের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি মনোনয়ন না পেয়ে ধানক্ষেতে ‘রিভিউ’ দেখালেন বিএনপি নেতা নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে দেশের মানুষ রাখাল রাজা শহীদ জিয়ার দলকেই বিজয়ী করবে: শিমুল বিশ্বাস

মাদ্রাসায় ক্রিকেট চালুর চিন্তা বিসিবির, যা বলছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় ১১:৩০:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
  • ৮৫৩ বার পড়া হয়েছে

যদি তৃতীয় পক্ষ পুরস্কার দিয়ে থাকে, খেলোয়াড়রা নিজেদের কেউ কাউকে কিছু দিল না— এমনটা হলে সেটা জায়েজ। এটা যে কেউ করতে পারেন।’

 

 

‘কিন্তু আজকাল এটাকে সিরিয়াস ইস্যুতে পরিণত করা হয়েছে। যার নামই হলো খেলা। তামাশা। এটার পেছনে যারা আমাদেরকে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করছেন, তাদের প্ল্যান ও প্রোগ্রামগুলো দিনের আলোর মতো পরিষ্কার— মানুষের দ্বীনি চেতনাকে নষ্ট করা, দুনিয়ার মধ্যে মগ্ন রাখা। এ ছাড়া তাদের আরও নানাবিধ কর্মাশিয়াল লক্ষ্য-উদ্দেশ্য আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে আমরা জাস্ট টুল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছি। এসব টুর্নামেন্ট আয়োজন করার ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখা দরকার।’

 

 

‘হারাম কোনোকিছুতে লিপ্ত হওয়া ছাড়া মৌলিকভাবে টুর্নামেন্ট আয়োজন করা বা খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করা হারাম নয়। অতএব, একটি মুসলিমপ্রধান দেশে এ ধরনের যত আয়োজন হবে, সেখানে যেন শরিয়াবিরোধী কিছু না থাকে—এটা দেখভাল করা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।’

 

 

‘খোলাসা কথা হলো, টুর্নামেন্টে হারাম কোনো উপাদান না থাকলে মাদ্রাসাছাত্ররা যদি শারীরিক কসরতের উদ্দেশ্যে অংশগ্রহণ করে, সেটা অন্যদের মতোই জায়েজ। আর যেটা অন্যদের জন্য হারাম, সেটা মাদ্রাসাছাত্রদের জন্যও হারাম।’

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

মিশরের উদ্দেশ্যে এনসিপি নেতা সারজিস আলম 

মাদ্রাসায় ক্রিকেট চালুর চিন্তা বিসিবির, যা বলছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

আপডেট সময় ১১:৩০:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

যদি তৃতীয় পক্ষ পুরস্কার দিয়ে থাকে, খেলোয়াড়রা নিজেদের কেউ কাউকে কিছু দিল না— এমনটা হলে সেটা জায়েজ। এটা যে কেউ করতে পারেন।’

 

 

‘কিন্তু আজকাল এটাকে সিরিয়াস ইস্যুতে পরিণত করা হয়েছে। যার নামই হলো খেলা। তামাশা। এটার পেছনে যারা আমাদেরকে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করছেন, তাদের প্ল্যান ও প্রোগ্রামগুলো দিনের আলোর মতো পরিষ্কার— মানুষের দ্বীনি চেতনাকে নষ্ট করা, দুনিয়ার মধ্যে মগ্ন রাখা। এ ছাড়া তাদের আরও নানাবিধ কর্মাশিয়াল লক্ষ্য-উদ্দেশ্য আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে আমরা জাস্ট টুল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছি। এসব টুর্নামেন্ট আয়োজন করার ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখা দরকার।’

 

 

‘হারাম কোনোকিছুতে লিপ্ত হওয়া ছাড়া মৌলিকভাবে টুর্নামেন্ট আয়োজন করা বা খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করা হারাম নয়। অতএব, একটি মুসলিমপ্রধান দেশে এ ধরনের যত আয়োজন হবে, সেখানে যেন শরিয়াবিরোধী কিছু না থাকে—এটা দেখভাল করা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।’

 

 

‘খোলাসা কথা হলো, টুর্নামেন্টে হারাম কোনো উপাদান না থাকলে মাদ্রাসাছাত্ররা যদি শারীরিক কসরতের উদ্দেশ্যে অংশগ্রহণ করে, সেটা অন্যদের মতোই জায়েজ। আর যেটা অন্যদের জন্য হারাম, সেটা মাদ্রাসাছাত্রদের জন্যও হারাম।’