ঢাকা , শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
সরাসরি করাচি-চট্টগ্রাম শিপিং চালু করলো পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ‘ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান’ বিএনপির সঙ্গে জোট নয়, একক নির্বাচনের চিন্তা এনসিপির ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তুরস্কের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি মনোনয়ন না পেয়ে ধানক্ষেতে ‘রিভিউ’ দেখালেন বিএনপি নেতা নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে দেশের মানুষ রাখাল রাজা শহীদ জিয়ার দলকেই বিজয়ী করবে: শিমুল বিশ্বাস বিএনপিকে যারা দুর্বল ভাবে তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছে: মির্জা আব্বাস বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত: রাজনাথ সিং ‘পির নয়, আওয়ামী এমপির ভোট নিয়ে পাস করতে চায় মনোনীত প্রার্থী হারুন’ যতই চালাকি করা হোক না কেন, আগে গণভোট তারপর জাতীয় নির্বাচন: তাহের

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের: সামান্তা শারমিন

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় ১১:৪১:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
  • ২৮৭ বার পড়া হয়েছে

এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘জামায়াত আর আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। এ দুই দলের গঠনপ্রক্রিয়া, ইন্টারনাল মেকানিজম এবং রাষ্ট্রকল্প একই ধরনের। দুটি দলই একে অন্যকে ব্যবহার করে রাজনীতি করে। জামায়াত ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার আশঙ্কা আছে। আওয়ামী লীগ তখন দেশের এবং দেশের বাইরের অনেক শক্তিকে এটা দেখানোর চেষ্টা করবে যে বাংলাদেশ ইসলামি চরমপন্থিদের হাতে চলে যাচ্ছে। এভাবে আওয়ামী লীগ তার প্রাসঙ্গিকতা তৈরি করবে।’

একটি জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে জামায়াত অনেক বেশি শক্তিশালী হয়েছে আওয়ামী লীগের কারণে। আওয়ামী লীগ তাদের কোণঠাসা করেছে এতে জামায়াতের ইন্টারনাল সক্ষমতা বেড়েছে। এটা আওয়ামী লীগেরই একটা প্ল্যান যে জামায়াত যত শক্তিশালী থাকবে আওয়ামী লীগ তত শক্তিশালী থাকবে। এটা তাদের একটা পারস্পরিক বোঝাপড়ার অংশ।’ তিনি বলেন, ‘জামায়াত এখন আওয়ামী লীগবিরোধী রাজনীতি করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। সিভিল সোসাইটিতে আওয়ামী লীগের পক্ষের অনেকে সোচ্চার।

আওয়ামী লীগের পক্ষের ভোটটা কোথায় যাবে এটা নিয়ে তারা প্রশ্ন করছে। জামায়াত চেষ্টা করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের ভোটটা যেন তাদের থাকে।’
এনসিপি নেত্রী আরও বলেন, ‘জামায়াত এখানে পুরোপুরি আওয়ামী লীগকে আবার পুনর্বাসিত করার চেষ্টা করছে। জামায়াত নেতারা আওয়ামী লীগের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের বলে আসছেন যে জামায়াত আপনাদের ক্ষতি করবে না। আমরা ক্ষমতায় এলে আপনাদের দেখব। সাভার অঞ্চলে যত আওয়ামী লীগের নেতা, যারা জেলে আছেন তাদের পক্ষে লড়ছেন জামায়াতের একজন সেলিব্রেটি আইনজীবী। তিনি এর আগেও কিছু বিতর্কিতের পক্ষে লড়ছিলেন। এটা টাকার জন্য নাকি রাজনীতি? এ নিয়ে সমালোচনা হলে নানান রকমের ব্যাখ্যাও তিনি দিয়েছেন। কিন্তু প্রকৃত ব্যাপারটা আসলে হত্যাকারীর পক্ষে দাঁড়ানো। এটা তিনি সামলে ফেলতে পারবেন বলে সাহসও দেখাচ্ছেন!’

তিনি বলেন, ‘মানুষ দেখে আসছে যে আওয়ামী লীগ আর জামায়াত হচ্ছে অ্যান্টি। জামায়াত একসময় বিএনপির কাঁধে সওয়ার হয়ে চারদলীয় জোটে গিয়ে সরকারের অংশ হয়েছিল। বিএনপি তখন এটা সামাল দিতে পারে নাই। বিএনপি আর জামায়াতের পক্ষে আসলে বাংলাদেশপন্থি রাজনীতি করা খুব কঠিন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত তিন দলের পক্ষেই বাংলাদেশপন্থি এবং বাংলাদেশের নাগরিক মর্যাদাপন্থি রাজনীতি করা খুবই কঠিন। কারণ এ দলগুলো কখন কীভাবে কার বিরুদ্ধে বা পক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমে পড়ে তা দলীয় দিক থেকে তাদের খেয়াল থাকে না।’

তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠিত এ রাজনৈতিক দলগুলোর কোনোটির সঙ্গেই এনসিপির যে রাষ্ট্রকল্প, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তার মিল নাই। এ কারণে এনসিপি এ পুরোনো রাজনৈতিক ব্যবস্থার সঙ্গে কোনোভাবেই পাশাপাশি চলতে বাধ্য নয়। আমরা নিজেদের জোট গঠনের চেষ্টা করব অথবা আমরা নিজেদের সক্ষমতা এককভাবে এ নির্বাচনেই পরখ করে দেখতে চাই।’ সামান্তা বলেন, ‘আমাদের ইতিহাসের স্টার্টিং পয়েন্ট ১৯৭১। যেটা গণমানুষের কাছ থেকে আওয়ামী লীগ ছিনিয়ে নিয়েছিল। আওয়ামী লীগের হাত থেকে মুক্তিযুদ্ধকে মুক্ত করতে ২০২৪ পর্যন্ত আসতে হয়েছে। এখন আবার জামায়াত ’২৪কে ’৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করাতে চাইছে। জামায়াত চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগের হয়ে ’৭১কে আবার আমাদের হাত থেকে নিয়ে যাওয়ার। মুক্তিযুদ্ধ এবং জুলাইয়ের প্রেক্ষাপটটা আসলে একই। জনগণের চাওয়াটাও একই। পার্থক্য শুধু এটুকুই যে আমরা বর্তমান নতুন প্রজন্ম ’৭১কে পাই নাই।’

আসন্ন জাতীয় সংসদকেন্দ্রিক নির্বাচনি প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিপির এই নেত্রী বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতির আগে দেখতে হবে রাষ্ট্রের প্রস্তুতি কেমন? বর্তমান নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি প্রশ্নবিদ্ধ। নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম, কথাবার্তা এবং যে পলিসি পুরোটাই অসংস্কারকৃত। এ অবৈধ, অসংস্কারকৃত নির্বাচন কমিশন ফ্যাসিজমকে পুনরুজ্জীবিত করবে। এ নির্বাচন কমিশন কোনোভাবেই একটা ফেয়ার ইলেকশন দিতে পারবে না। এটার কোনো নিদর্শন এ কমিশনের নাই। শুধু শাপলা প্রতীক দিয়েই এর উদাহরণ দেওয়া যায়।’

তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর নির্বাচন কমিশনের কয়জন আমলাকে পরিবর্তন করা হয়েছে? কে কে নিয়োগ পেয়েছেন? তাঁদের ব্যাকগ্রাউন্ড কী? তাঁরা কার দ্বারা সুপারিশপ্রাপ্ত এবং এখন যাঁরা কাজ করছেন তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রম কী? এসব প্রশ্নের সুষ্ঠু উত্তর খুঁজতে হবে। আমরা দেখেছি এখন পর্যন্ত ভোটার তালিকা থেকে মৃত ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয় নাই। এটা নিয়ে তাঁদের কোনো উদ্যোগও নাই। একটা অপর্যাপ্ত এবং অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভলি দুর্বল প্রশাসন দিয়ে এ ইসি চালানো হচ্ছে। দলীয়ভাবে আমার নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার আগে আমাকে জানতে হবে, রাষ্ট্রের প্রস্তুতি কী? তিনটি অবৈধ ইলেকশনের পরে একটি ইলেকশন হতে যাচ্ছে সেটা নিয়ে রাষ্ট্রের প্রস্তুতি কী? আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী পরে দেব।’

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

সরাসরি করাচি-চট্টগ্রাম শিপিং চালু করলো পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের: সামান্তা শারমিন

আপডেট সময় ১১:৪১:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘জামায়াত আর আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। এ দুই দলের গঠনপ্রক্রিয়া, ইন্টারনাল মেকানিজম এবং রাষ্ট্রকল্প একই ধরনের। দুটি দলই একে অন্যকে ব্যবহার করে রাজনীতি করে। জামায়াত ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার আশঙ্কা আছে। আওয়ামী লীগ তখন দেশের এবং দেশের বাইরের অনেক শক্তিকে এটা দেখানোর চেষ্টা করবে যে বাংলাদেশ ইসলামি চরমপন্থিদের হাতে চলে যাচ্ছে। এভাবে আওয়ামী লীগ তার প্রাসঙ্গিকতা তৈরি করবে।’

একটি জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে জামায়াত অনেক বেশি শক্তিশালী হয়েছে আওয়ামী লীগের কারণে। আওয়ামী লীগ তাদের কোণঠাসা করেছে এতে জামায়াতের ইন্টারনাল সক্ষমতা বেড়েছে। এটা আওয়ামী লীগেরই একটা প্ল্যান যে জামায়াত যত শক্তিশালী থাকবে আওয়ামী লীগ তত শক্তিশালী থাকবে। এটা তাদের একটা পারস্পরিক বোঝাপড়ার অংশ।’ তিনি বলেন, ‘জামায়াত এখন আওয়ামী লীগবিরোধী রাজনীতি করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। সিভিল সোসাইটিতে আওয়ামী লীগের পক্ষের অনেকে সোচ্চার।

আওয়ামী লীগের পক্ষের ভোটটা কোথায় যাবে এটা নিয়ে তারা প্রশ্ন করছে। জামায়াত চেষ্টা করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের ভোটটা যেন তাদের থাকে।’
এনসিপি নেত্রী আরও বলেন, ‘জামায়াত এখানে পুরোপুরি আওয়ামী লীগকে আবার পুনর্বাসিত করার চেষ্টা করছে। জামায়াত নেতারা আওয়ামী লীগের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের বলে আসছেন যে জামায়াত আপনাদের ক্ষতি করবে না। আমরা ক্ষমতায় এলে আপনাদের দেখব। সাভার অঞ্চলে যত আওয়ামী লীগের নেতা, যারা জেলে আছেন তাদের পক্ষে লড়ছেন জামায়াতের একজন সেলিব্রেটি আইনজীবী। তিনি এর আগেও কিছু বিতর্কিতের পক্ষে লড়ছিলেন। এটা টাকার জন্য নাকি রাজনীতি? এ নিয়ে সমালোচনা হলে নানান রকমের ব্যাখ্যাও তিনি দিয়েছেন। কিন্তু প্রকৃত ব্যাপারটা আসলে হত্যাকারীর পক্ষে দাঁড়ানো। এটা তিনি সামলে ফেলতে পারবেন বলে সাহসও দেখাচ্ছেন!’

তিনি বলেন, ‘মানুষ দেখে আসছে যে আওয়ামী লীগ আর জামায়াত হচ্ছে অ্যান্টি। জামায়াত একসময় বিএনপির কাঁধে সওয়ার হয়ে চারদলীয় জোটে গিয়ে সরকারের অংশ হয়েছিল। বিএনপি তখন এটা সামাল দিতে পারে নাই। বিএনপি আর জামায়াতের পক্ষে আসলে বাংলাদেশপন্থি রাজনীতি করা খুব কঠিন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত তিন দলের পক্ষেই বাংলাদেশপন্থি এবং বাংলাদেশের নাগরিক মর্যাদাপন্থি রাজনীতি করা খুবই কঠিন। কারণ এ দলগুলো কখন কীভাবে কার বিরুদ্ধে বা পক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমে পড়ে তা দলীয় দিক থেকে তাদের খেয়াল থাকে না।’

তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠিত এ রাজনৈতিক দলগুলোর কোনোটির সঙ্গেই এনসিপির যে রাষ্ট্রকল্প, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তার মিল নাই। এ কারণে এনসিপি এ পুরোনো রাজনৈতিক ব্যবস্থার সঙ্গে কোনোভাবেই পাশাপাশি চলতে বাধ্য নয়। আমরা নিজেদের জোট গঠনের চেষ্টা করব অথবা আমরা নিজেদের সক্ষমতা এককভাবে এ নির্বাচনেই পরখ করে দেখতে চাই।’ সামান্তা বলেন, ‘আমাদের ইতিহাসের স্টার্টিং পয়েন্ট ১৯৭১। যেটা গণমানুষের কাছ থেকে আওয়ামী লীগ ছিনিয়ে নিয়েছিল। আওয়ামী লীগের হাত থেকে মুক্তিযুদ্ধকে মুক্ত করতে ২০২৪ পর্যন্ত আসতে হয়েছে। এখন আবার জামায়াত ’২৪কে ’৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করাতে চাইছে। জামায়াত চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগের হয়ে ’৭১কে আবার আমাদের হাত থেকে নিয়ে যাওয়ার। মুক্তিযুদ্ধ এবং জুলাইয়ের প্রেক্ষাপটটা আসলে একই। জনগণের চাওয়াটাও একই। পার্থক্য শুধু এটুকুই যে আমরা বর্তমান নতুন প্রজন্ম ’৭১কে পাই নাই।’

আসন্ন জাতীয় সংসদকেন্দ্রিক নির্বাচনি প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিপির এই নেত্রী বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতির আগে দেখতে হবে রাষ্ট্রের প্রস্তুতি কেমন? বর্তমান নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি প্রশ্নবিদ্ধ। নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম, কথাবার্তা এবং যে পলিসি পুরোটাই অসংস্কারকৃত। এ অবৈধ, অসংস্কারকৃত নির্বাচন কমিশন ফ্যাসিজমকে পুনরুজ্জীবিত করবে। এ নির্বাচন কমিশন কোনোভাবেই একটা ফেয়ার ইলেকশন দিতে পারবে না। এটার কোনো নিদর্শন এ কমিশনের নাই। শুধু শাপলা প্রতীক দিয়েই এর উদাহরণ দেওয়া যায়।’

তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর নির্বাচন কমিশনের কয়জন আমলাকে পরিবর্তন করা হয়েছে? কে কে নিয়োগ পেয়েছেন? তাঁদের ব্যাকগ্রাউন্ড কী? তাঁরা কার দ্বারা সুপারিশপ্রাপ্ত এবং এখন যাঁরা কাজ করছেন তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রম কী? এসব প্রশ্নের সুষ্ঠু উত্তর খুঁজতে হবে। আমরা দেখেছি এখন পর্যন্ত ভোটার তালিকা থেকে মৃত ভোটারের নাম মুছে ফেলা হয় নাই। এটা নিয়ে তাঁদের কোনো উদ্যোগও নাই। একটা অপর্যাপ্ত এবং অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভলি দুর্বল প্রশাসন দিয়ে এ ইসি চালানো হচ্ছে। দলীয়ভাবে আমার নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার আগে আমাকে জানতে হবে, রাষ্ট্রের প্রস্তুতি কী? তিনটি অবৈধ ইলেকশনের পরে একটি ইলেকশন হতে যাচ্ছে সেটা নিয়ে রাষ্ট্রের প্রস্তুতি কী? আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী পরে দেব।’